ঢাকা ১২:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কয়েকজনের অপরাধে পুরো প্রতিষ্ঠানকে কলঙ্কিত হতে দেওয়া যায় না: জামায়াতের আমির

ছবি সংগৃহিত

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তিন মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়া ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে হেফাজতে নেওয়ার ঘটনাকে স্বাগত জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান।

আজ রোববার ভোরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ কথা জানান শফিকুর রহমান।ফ্যাসিস্ট সরকারের প্ররোচনায় প্রতিপক্ষ নিধনের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা অন্ধ সহযোগী ছিলেন উল্লেখ করে স্ট্যাটাসে শফিকুর রহমান লেখেন, ‘এর ফলে গুম এবং খুনের একটি ভীতিকর পরিবেশ দেশে সৃষ্টি হয়েছিল, যা একটি জাতির জন্য খুবই দুর্ভাগ্যের বিষয়।’

সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এই বিচারপ্রক্রিয়াকে সহায়তা করার স্পষ্ট ঘোষণা দেওয়া এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বাহিনীর হেফাজতে নেওয়ার উদ্যোগকে স্বাগত জানান শফিকুর রহমান। তিনি লিখেছেন, ‘আমরা আশা করি, কারও ওপর কোনো অবিচার চাপিয়ে দেওয়া হবে না। স্বচ্ছ বিচারপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্দিষ্ট অপরাধীরা যথাযথ শাস্তির মুখোমুখি হবেন। এতে যেমন অতীতের দায় মুছে যাবে, তেমনি ভবিষ্যতে কেউ নিজের পেশা বা পরিচয়কে কাজে লাগিয়ে জনগণের জানমালের ক্ষতিসাধন থেকে বিরত থাকতে বাধ্য হবেন। পরিণতিতে দীর্ঘ মেয়াদে জাতি উপকৃত হবে।’

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Gojnobi biplob

Popular Post

বৈশ্বিক খাদ্য ও অর্থনৈতিক কাঠামো সংস্কারে ছয় দফা প্রস্তাব প্রধান উপদেষ্টার

কয়েকজনের অপরাধে পুরো প্রতিষ্ঠানকে কলঙ্কিত হতে দেওয়া যায় না: জামায়াতের আমির

প্রকাশের সময় : ১২:৩৬:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫

ছবি সংগৃহিত

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তিন মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়া ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে হেফাজতে নেওয়ার ঘটনাকে স্বাগত জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান।

আজ রোববার ভোরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ কথা জানান শফিকুর রহমান।ফ্যাসিস্ট সরকারের প্ররোচনায় প্রতিপক্ষ নিধনের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা অন্ধ সহযোগী ছিলেন উল্লেখ করে স্ট্যাটাসে শফিকুর রহমান লেখেন, ‘এর ফলে গুম এবং খুনের একটি ভীতিকর পরিবেশ দেশে সৃষ্টি হয়েছিল, যা একটি জাতির জন্য খুবই দুর্ভাগ্যের বিষয়।’

সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এই বিচারপ্রক্রিয়াকে সহায়তা করার স্পষ্ট ঘোষণা দেওয়া এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বাহিনীর হেফাজতে নেওয়ার উদ্যোগকে স্বাগত জানান শফিকুর রহমান। তিনি লিখেছেন, ‘আমরা আশা করি, কারও ওপর কোনো অবিচার চাপিয়ে দেওয়া হবে না। স্বচ্ছ বিচারপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্দিষ্ট অপরাধীরা যথাযথ শাস্তির মুখোমুখি হবেন। এতে যেমন অতীতের দায় মুছে যাবে, তেমনি ভবিষ্যতে কেউ নিজের পেশা বা পরিচয়কে কাজে লাগিয়ে জনগণের জানমালের ক্ষতিসাধন থেকে বিরত থাকতে বাধ্য হবেন। পরিণতিতে দীর্ঘ মেয়াদে জাতি উপকৃত হবে।’