ঢাকা ০৮:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কেন্দুয়ার বীরমুহুরী গ্রামে বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার

 নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলার গণ্ডা ইউনিয়নের বীরমুহুরী গ্রামে হালিমা খাতুন (৭০) নামে এক নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে এ ঘটনাটি ঘটে। মৃত হালিমা খাতুনের স্বামী মৃত সৈয়দ আলী। তিনি ছেলের মৃত্যুর পর থেকে পুত্রবধূর সঙ্গে বসবাস করছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হালিমা খাতুন মানসিকভাবে কিছুটা অস্বাভাবিক ছিলেন। ভিক্ষাবৃত্তি ও মানুষের সাহায্যের ওপর নির্ভর করে জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বীরমুহুরী বাজার থেকে ফেরার পথে রাস্তার পাশের একটি গর্তে পড়ে পানিতে ডুবে মারা যান বলে ধারণা করা হচ্ছে। গণ্ডা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি মো. সুমন জানান, “মৃত হালিমা খাতুন আমাদের গ্রামেরই বাসিন্দা ছিলেন। তিনি কিছুটা অস্বাভাবিক ছিলেন। এ ঘটনায় পরিবারের কারো কোনো অভিযোগ নেই।

এ বিষয়ে কেন্দুয়া সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার জানান, “ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখা হবে।   

নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলার গণ্ডা ইউনিয়নের বীরমুহুরী গ্রামে হালিমা খাতুন (৭০) নামে এক নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে এ ঘটনাটি ঘটে। মৃত হালিমা খাতুনের স্বামী মৃত সৈয়দ আলী। তিনি ছেলের মৃত্যুর পর থেকে পুত্রবধূর সঙ্গে বসবাস করছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হালিমা খাতুন মানসিকভাবে কিছুটা অস্বাভাবিক ছিলেন।

ভিক্ষাবৃত্তি ও মানুষের সাহায্যের ওপর নির্ভর করে জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বীরমুহুরী বাজার থেকে ফেরার পথে রাস্তার পাশের একটি গর্তে পড়ে পানিতে ডুবে মারা যান বলে ধারণা করা হচ্ছে। গণ্ডা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি মো. সুমন জানান, “মৃত হালিমা খাতুন আমাদের গ্রামেরই বাসিন্দা ছিলেন।

তিনি কিছুটা অস্বাভাবিক ছিলেন। এ ঘটনায় পরিবারের কারো কোনো অভিযোগ নেই।” এ বিষয়ে কেন্দুয়া সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার জানান, “ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখা হবে।

নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলার গণ্ডা ইউনিয়নের বীরমুহুরী গ্রামে হালিমা খাতুন (৭০) নামে এক নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে এ ঘটনাটি ঘটে। মৃত হালিমা খাতুনের স্বামী মৃত সৈয়দ আলী। তিনি ছেলের মৃত্যুর পর থেকে পুত্রবধূর সঙ্গে বসবাস করছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হালিমা খাতুন মানসিকভাবে কিছুটা অস্বাভাবিক ছিলেন।

ভিক্ষাবৃত্তি ও মানুষের সাহায্যের ওপর নির্ভর করে জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বীরমুহুরী বাজার থেকে ফেরার পথে রাস্তার পাশের একটি গর্তে পড়ে পানিতে ডুবে মারা যান বলে ধারণা করা হচ্ছে। গণ্ডা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি মো. সুমন জানান, “মৃত হালিমা খাতুন আমাদের গ্রামেরই বাসিন্দা ছিলেন।

তিনি কিছুটা অস্বাভাবিক ছিলেন। এ ঘটনায় পরিবারের কারো কোনো অভিযোগ নেই।” এ বিষয়ে কেন্দুয়া সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা জানান, “ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখা হবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Gojnobi biplob

Popular Post

মাহিন হত্যা মামলায় আরো এক আসামি গ্রেফতার হলো ফটিকছড়িতে

কেন্দুয়ার বীরমুহুরী গ্রামে বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশের সময় : ০১:০৫:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলার গণ্ডা ইউনিয়নের বীরমুহুরী গ্রামে হালিমা খাতুন (৭০) নামে এক নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে এ ঘটনাটি ঘটে। মৃত হালিমা খাতুনের স্বামী মৃত সৈয়দ আলী। তিনি ছেলের মৃত্যুর পর থেকে পুত্রবধূর সঙ্গে বসবাস করছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হালিমা খাতুন মানসিকভাবে কিছুটা অস্বাভাবিক ছিলেন। ভিক্ষাবৃত্তি ও মানুষের সাহায্যের ওপর নির্ভর করে জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বীরমুহুরী বাজার থেকে ফেরার পথে রাস্তার পাশের একটি গর্তে পড়ে পানিতে ডুবে মারা যান বলে ধারণা করা হচ্ছে। গণ্ডা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি মো. সুমন জানান, “মৃত হালিমা খাতুন আমাদের গ্রামেরই বাসিন্দা ছিলেন। তিনি কিছুটা অস্বাভাবিক ছিলেন। এ ঘটনায় পরিবারের কারো কোনো অভিযোগ নেই।

এ বিষয়ে কেন্দুয়া সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার জানান, “ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখা হবে।   

নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলার গণ্ডা ইউনিয়নের বীরমুহুরী গ্রামে হালিমা খাতুন (৭০) নামে এক নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে এ ঘটনাটি ঘটে। মৃত হালিমা খাতুনের স্বামী মৃত সৈয়দ আলী। তিনি ছেলের মৃত্যুর পর থেকে পুত্রবধূর সঙ্গে বসবাস করছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হালিমা খাতুন মানসিকভাবে কিছুটা অস্বাভাবিক ছিলেন।

ভিক্ষাবৃত্তি ও মানুষের সাহায্যের ওপর নির্ভর করে জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বীরমুহুরী বাজার থেকে ফেরার পথে রাস্তার পাশের একটি গর্তে পড়ে পানিতে ডুবে মারা যান বলে ধারণা করা হচ্ছে। গণ্ডা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি মো. সুমন জানান, “মৃত হালিমা খাতুন আমাদের গ্রামেরই বাসিন্দা ছিলেন।

তিনি কিছুটা অস্বাভাবিক ছিলেন। এ ঘটনায় পরিবারের কারো কোনো অভিযোগ নেই।” এ বিষয়ে কেন্দুয়া সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার জানান, “ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখা হবে।

নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলার গণ্ডা ইউনিয়নের বীরমুহুরী গ্রামে হালিমা খাতুন (৭০) নামে এক নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে এ ঘটনাটি ঘটে। মৃত হালিমা খাতুনের স্বামী মৃত সৈয়দ আলী। তিনি ছেলের মৃত্যুর পর থেকে পুত্রবধূর সঙ্গে বসবাস করছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হালিমা খাতুন মানসিকভাবে কিছুটা অস্বাভাবিক ছিলেন।

ভিক্ষাবৃত্তি ও মানুষের সাহায্যের ওপর নির্ভর করে জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বীরমুহুরী বাজার থেকে ফেরার পথে রাস্তার পাশের একটি গর্তে পড়ে পানিতে ডুবে মারা যান বলে ধারণা করা হচ্ছে। গণ্ডা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি মো. সুমন জানান, “মৃত হালিমা খাতুন আমাদের গ্রামেরই বাসিন্দা ছিলেন।

তিনি কিছুটা অস্বাভাবিক ছিলেন। এ ঘটনায় পরিবারের কারো কোনো অভিযোগ নেই।” এ বিষয়ে কেন্দুয়া সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা জানান, “ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখা হবে।