ঢাকা ১২:৩৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পুর্ব পরিকল্পিত ভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে সাংবাদিক মহিউদ্দিনের উপর হামলা

কেন্দুয়া উপজেলা ৪ নং গড়াডোবা ইউনিয়নের কাঞ্চন মিয়া বাড়ি হইতে কান্দাবাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার” প্রকল্পের বরাদ্দ ৩ লক্ষ ৪৪ টাকা এবং “ঝাইরকোণা পিচের মাথা থেকে সাতারখালী ব্রীজ পর্যন্ত ২ লক্ষ টাকার দুইটা প্রকল্পের মোট ৫ লক্ষ ৪৪ টাকা বরাদ্দের মধ্যে ৩ লক্ষ টাকার বেশি টাকা আত্মসাৎ করে কেন্দুয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ইমদাদুল হক তালুকদার, সাবেক পিআইও আজিজুর রহমান ,প্রশাসক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান , সাবেক সচিব আনোয়ার হোসেন ও প্রকল্পের সভাপতি ফারুক মিয়া।

এছাড়াও বলাই শিমুল ইউনিয়নের কচন্দরা খেলার মাঠে মাটি ভরাট বাবদ বরাদ্দ, ৩০ লক্ষ টাকার মধ্যে কাজ না করেও ১০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে, এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন ও বিভাগীয় কমিশনার বরাবর অভিযোগের ভিত্তিতে নেত্রকোণায় পাবলিক হলে দুদকের গণশুনানিতে কেন্দুয়া উপজেলার সাবেক পি আইও আজিজুর রহমান কে কারন দর্শানোর আদেশ দেন সেই সাথে জেলা প্রশাসনকে এর তদন্তের নির্দেশ প্রদান করেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট।

অভিযোগকারীদেরকে ও অভিযুক্তদেরকে শুনানির জন্য নিজ কার্যালয়ে ডাকে এবং শুনানি শেষে সরেজমিনে তদন্তের জন্য সাংবাদিকদের ডাকানো হয়। এ দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায় অভিযুক্তগণ অভিযোগকারীদের পরিকল্পিত ভাবে হত্যার পরিকল্পনা করে যা অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুখময় সরকারকে অবগত করা হলে তিনি অভিযোগকারী সাংবাদিকদের শতভাগ নিশ্চয়তা প্রদান করবেন মর্মে আশ্বাস দিলে উনার কথামত সেই ঘটনার স্থানে যাওয়া মাত্রই অভিযুক্তদের শালা, আত্মীয় স্বজন ও আওয়ামিলীগ নেতা ফারুক মিয়ার দূর্নীতি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টায় নব্য বিএনপির হালিম মাষ্টার সহ তার সহযোগী অনেকে মিলে অতর্কিত হামলা করে।

দূর্নীতির বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে। যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ পায়। এ দিকে এলাকা বাসি সূত্রে জানা যায় অভিযুক্তরা আওয়ামিলীগ এর আমলেও দুর্নীতির সাথে জড়িত ছিল এখনও তারা নব্য বিএনপির দালালদের বিশেষ সুবিধা দিয়ে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে যাচ্ছে।

এ দিকে সুশীল সাংবাদিক সমাজ প্রশ্ন তুলেন যে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর সামনে সাংবাদিকের উপর কি ভাবে হামলা হয়? এবং এখন পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা না নিয়ে কিভাবে নীরব থাকে? এতে স্পষ্ট যে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের দূর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযোগ করায় প্রশাসনও এতে জড়িত এ বিষয়ে সুশিল সমাজ এর তীব্র নিন্দা জানান। সাংবাদিক তানজিলা শাহ মুঠো ফোন ছিননতাই করে নিয়ে যায়।

এবং সাংবাদিকদের সব কিছু ছিনিয়ে নিয়ে যায়, এবং এঘটনার পর সাংবাদিক মহিউদ্দিন তালুকদারকে নেত্রকোণা সদর হাসপাতাল হতে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন অবস্হায় আছেন।

কেন্দুয়া উপজেলা ৪ নং গড়াডোবা ইউনিয়নের কাঞ্চন মিয়া বাড়ি হইতে কান্দাবাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার” প্রকল্পের বরাদ্দ ৩ লক্ষ ৪৪ টাকা এবং “ঝাইরকোণা পিচের মাথা থেকে সাতারখালী ব্রীজ পর্যন্ত ২ লক্ষ টাকার দুইটা প্রকল্পের মোট ৫ লক্ষ ৪৪ টাকা বরাদ্দের মধ্যে ৩ লক্ষ টাকার বেশি টাকা আত্মসাৎ করে কেন্দুয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ইমদাদুল হক তালুকদার, সাবেক পিআইও আজিজুর রহমান ,প্রশাসক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান , সাবেক সচিব আনোয়ার হোসেন ও প্রকল্পের সভাপতি ফারুক মিয়া।

এছাড়াও বলাই শিমুল ইউনিয়নের কচন্দরা খেলার মাঠে মাটি ভরাট বাবদ বরাদ্দ, ৩০ লক্ষ টাকার মধ্যে কাজ না করেও ১০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে, এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন ও বিভাগীয় কমিশনার বরাবর অভিযোগের ভিত্তিতে নেত্রকোণায় পাবলিক হলে দুদকের গণশুনানিতে কেন্দুয়া উপজেলার সাবেক পি আইও আজিজুর রহমান কে কারন দর্শানোর আদেশ দেন সেই সাথে জেলা প্রশাসনকে এর তদন্তের নির্দেশ প্রদান করেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট।

অভিযোগকারীদেরকে ও অভিযুক্তদেরকে শুনানির জন্য নিজ কার্যালয়ে ডাকে এবং শুনানি শেষে সরেজমিনে তদন্তের জন্য সাংবাদিকদের ডাকানো হয়। এ দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায় অভিযুক্তগণ অভিযোগকারীদের পরিকল্পিত ভাবে হত্যার পরিকল্পনা করে যা অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুখময় সরকারকে অবগত করা হলে তিনি অভিযোগকারী সাংবাদিকদের শতভাগ নিশ্চয়তা প্রদান করবেন মর্মে আশ্বাস দিলে উনার কথামত সেই ঘটনার স্থানে যাওয়া মাত্রই অভিযুক্তদের শালা, আত্মীয় স্বজন ও আওয়ামিলীগ নেতা ফারুক মিয়ার দূর্নীতি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টায় নব্য বিএনপির হালিম মাষ্টার সহ তার সহযোগী অনেকে মিলে অতর্কিত হামলা করে।

 

দূর্নীতির বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে। যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ পায়। এ দিকে এলাকা বাসি সূত্রে জানা যায় অভিযুক্তরা আওয়ামিলীগ এর আমলেও দুর্নীতির সাথে জড়িত ছিল এখনও তারা নব্য বিএনপির দালালদের বিশেষ সুবিধা দিয়ে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে যাচ্ছ।

 

এ দিকে সুশীল সাংবাদিক সমাজ প্রশ্ন তুলেন যে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর সামনে সাংবাদিকের উপর কি ভাবে হামলা হয়? এবং এখন পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা না নিয়ে কিভাবে নীরব থাকে? এতে স্পষ্ট যে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের দূর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযোগ করায় প্রশাসনও এতে জড়িত এ বিষয়ে সুশিল সমাজ এর তীব্র নিন্দা জানান।

সাংবাদিক তানজিলা শাহ মুঠো ফোন ছিননতাই করে নিয়ে যায়। এবং সাংবাদিকদের সব কিছু ছিনিয়ে নিয়ে যায়, এবং এঘটনার পর সাংবাদিক মহিউদ্দিন তালুকদারকে নেত্রকোণা সদর হাসপাতাল হতে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন অবস্হায় আছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Gojnobi biplob

Popular Post

মাহিন হত্যা মামলায় আরো এক আসামি গ্রেফতার হলো ফটিকছড়িতে

পুর্ব পরিকল্পিত ভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে সাংবাদিক মহিউদ্দিনের উপর হামলা

প্রকাশের সময় : ১১:৫৫:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

কেন্দুয়া উপজেলা ৪ নং গড়াডোবা ইউনিয়নের কাঞ্চন মিয়া বাড়ি হইতে কান্দাবাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার” প্রকল্পের বরাদ্দ ৩ লক্ষ ৪৪ টাকা এবং “ঝাইরকোণা পিচের মাথা থেকে সাতারখালী ব্রীজ পর্যন্ত ২ লক্ষ টাকার দুইটা প্রকল্পের মোট ৫ লক্ষ ৪৪ টাকা বরাদ্দের মধ্যে ৩ লক্ষ টাকার বেশি টাকা আত্মসাৎ করে কেন্দুয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ইমদাদুল হক তালুকদার, সাবেক পিআইও আজিজুর রহমান ,প্রশাসক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান , সাবেক সচিব আনোয়ার হোসেন ও প্রকল্পের সভাপতি ফারুক মিয়া।

এছাড়াও বলাই শিমুল ইউনিয়নের কচন্দরা খেলার মাঠে মাটি ভরাট বাবদ বরাদ্দ, ৩০ লক্ষ টাকার মধ্যে কাজ না করেও ১০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে, এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন ও বিভাগীয় কমিশনার বরাবর অভিযোগের ভিত্তিতে নেত্রকোণায় পাবলিক হলে দুদকের গণশুনানিতে কেন্দুয়া উপজেলার সাবেক পি আইও আজিজুর রহমান কে কারন দর্শানোর আদেশ দেন সেই সাথে জেলা প্রশাসনকে এর তদন্তের নির্দেশ প্রদান করেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট।

অভিযোগকারীদেরকে ও অভিযুক্তদেরকে শুনানির জন্য নিজ কার্যালয়ে ডাকে এবং শুনানি শেষে সরেজমিনে তদন্তের জন্য সাংবাদিকদের ডাকানো হয়। এ দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায় অভিযুক্তগণ অভিযোগকারীদের পরিকল্পিত ভাবে হত্যার পরিকল্পনা করে যা অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুখময় সরকারকে অবগত করা হলে তিনি অভিযোগকারী সাংবাদিকদের শতভাগ নিশ্চয়তা প্রদান করবেন মর্মে আশ্বাস দিলে উনার কথামত সেই ঘটনার স্থানে যাওয়া মাত্রই অভিযুক্তদের শালা, আত্মীয় স্বজন ও আওয়ামিলীগ নেতা ফারুক মিয়ার দূর্নীতি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টায় নব্য বিএনপির হালিম মাষ্টার সহ তার সহযোগী অনেকে মিলে অতর্কিত হামলা করে।

দূর্নীতির বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে। যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ পায়। এ দিকে এলাকা বাসি সূত্রে জানা যায় অভিযুক্তরা আওয়ামিলীগ এর আমলেও দুর্নীতির সাথে জড়িত ছিল এখনও তারা নব্য বিএনপির দালালদের বিশেষ সুবিধা দিয়ে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে যাচ্ছে।

এ দিকে সুশীল সাংবাদিক সমাজ প্রশ্ন তুলেন যে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর সামনে সাংবাদিকের উপর কি ভাবে হামলা হয়? এবং এখন পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা না নিয়ে কিভাবে নীরব থাকে? এতে স্পষ্ট যে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের দূর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযোগ করায় প্রশাসনও এতে জড়িত এ বিষয়ে সুশিল সমাজ এর তীব্র নিন্দা জানান। সাংবাদিক তানজিলা শাহ মুঠো ফোন ছিননতাই করে নিয়ে যায়।

এবং সাংবাদিকদের সব কিছু ছিনিয়ে নিয়ে যায়, এবং এঘটনার পর সাংবাদিক মহিউদ্দিন তালুকদারকে নেত্রকোণা সদর হাসপাতাল হতে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন অবস্হায় আছেন।

কেন্দুয়া উপজেলা ৪ নং গড়াডোবা ইউনিয়নের কাঞ্চন মিয়া বাড়ি হইতে কান্দাবাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার” প্রকল্পের বরাদ্দ ৩ লক্ষ ৪৪ টাকা এবং “ঝাইরকোণা পিচের মাথা থেকে সাতারখালী ব্রীজ পর্যন্ত ২ লক্ষ টাকার দুইটা প্রকল্পের মোট ৫ লক্ষ ৪৪ টাকা বরাদ্দের মধ্যে ৩ লক্ষ টাকার বেশি টাকা আত্মসাৎ করে কেন্দুয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ইমদাদুল হক তালুকদার, সাবেক পিআইও আজিজুর রহমান ,প্রশাসক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান , সাবেক সচিব আনোয়ার হোসেন ও প্রকল্পের সভাপতি ফারুক মিয়া।

এছাড়াও বলাই শিমুল ইউনিয়নের কচন্দরা খেলার মাঠে মাটি ভরাট বাবদ বরাদ্দ, ৩০ লক্ষ টাকার মধ্যে কাজ না করেও ১০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে, এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন ও বিভাগীয় কমিশনার বরাবর অভিযোগের ভিত্তিতে নেত্রকোণায় পাবলিক হলে দুদকের গণশুনানিতে কেন্দুয়া উপজেলার সাবেক পি আইও আজিজুর রহমান কে কারন দর্শানোর আদেশ দেন সেই সাথে জেলা প্রশাসনকে এর তদন্তের নির্দেশ প্রদান করেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট।

অভিযোগকারীদেরকে ও অভিযুক্তদেরকে শুনানির জন্য নিজ কার্যালয়ে ডাকে এবং শুনানি শেষে সরেজমিনে তদন্তের জন্য সাংবাদিকদের ডাকানো হয়। এ দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায় অভিযুক্তগণ অভিযোগকারীদের পরিকল্পিত ভাবে হত্যার পরিকল্পনা করে যা অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুখময় সরকারকে অবগত করা হলে তিনি অভিযোগকারী সাংবাদিকদের শতভাগ নিশ্চয়তা প্রদান করবেন মর্মে আশ্বাস দিলে উনার কথামত সেই ঘটনার স্থানে যাওয়া মাত্রই অভিযুক্তদের শালা, আত্মীয় স্বজন ও আওয়ামিলীগ নেতা ফারুক মিয়ার দূর্নীতি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টায় নব্য বিএনপির হালিম মাষ্টার সহ তার সহযোগী অনেকে মিলে অতর্কিত হামলা করে।

 

দূর্নীতির বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে। যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ পায়। এ দিকে এলাকা বাসি সূত্রে জানা যায় অভিযুক্তরা আওয়ামিলীগ এর আমলেও দুর্নীতির সাথে জড়িত ছিল এখনও তারা নব্য বিএনপির দালালদের বিশেষ সুবিধা দিয়ে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে যাচ্ছ।

 

এ দিকে সুশীল সাংবাদিক সমাজ প্রশ্ন তুলেন যে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর সামনে সাংবাদিকের উপর কি ভাবে হামলা হয়? এবং এখন পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা না নিয়ে কিভাবে নীরব থাকে? এতে স্পষ্ট যে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের দূর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযোগ করায় প্রশাসনও এতে জড়িত এ বিষয়ে সুশিল সমাজ এর তীব্র নিন্দা জানান।

সাংবাদিক তানজিলা শাহ মুঠো ফোন ছিননতাই করে নিয়ে যায়। এবং সাংবাদিকদের সব কিছু ছিনিয়ে নিয়ে যায়, এবং এঘটনার পর সাংবাদিক মহিউদ্দিন তালুকদারকে নেত্রকোণা সদর হাসপাতাল হতে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন অবস্হায় আছেন।