
প্রতিদিন ময়মনসিংহ হতে পত্রিকা সরবরাহ করে ঝড় বৃষ্টিকে পেছনে ফেলে সঠিক সময়ে পাঠকের হাতে তুলে দেওয়া তার নেশা। বয়সে সে ক্লান্ত হলেও মনে রয়েছে তার ব্যাপক উদ্যাম।
বাদল মিয়া জানান, আমি প্রায় ৫০ বছন ধরে পত্রিকার হকারী করে আসছি।প্রথমে আঠারবাড়ি পর্যন্ত ময়মনসিংহ থেকে পত্রিকা নিয়ে এসে পাঠকের বাসা বাড়িতে পৌঁছে দিতাম। পাঠক সংখ্যাও ছিল হাতেগনা কয়ে কজন। তার পর কেন্দুয়াতে সাংবাদিক ও পাঠক বাড়ার সাথে সাথে পত্রিকার সংখ্যা বাড়তে থাকে। আমার খুব পরিশ্রম হলেও আমি কখনো পাঠককে পত্রিকা দিতে ব্যার্থ হইনি।আমি পাঠকদের সেবা দিয়ে যাচ্ছি নিরলস ভাবে।
যখন দেখি আমার পাঠকরা আমার অপেক্ষায় থাকে তখন আমি আর কোন কষ্ট অনুভব করি না,সে আরো জানায় এই ডিজিটাল যুগে পাঠক অনেক কমে যাওয়ায় পরিবার নিয়ে চলা খুব কষ্ট হয়ে পড়েছে।
নিরলস বাদল মিয়ার পত্রিকার হকারী ছাড়া অন্য কোন ব্যাবসা না থাকায় তিনি আর্থীক ভাবে অস্বচ্ছল। যদি কোন সহযোগিতা করতে পারলে তার জন্য উপকার হতো।
প্রিয় পাঠক,সহানুধ্যায়ী ব্যাক্তির্বগ,আসুন আমরা সবাই মিলে তাহার দিকে কিছু সহযোগিতার হাত বাড়াই।