
নাড়ির টানে ঘরমুখো মানুষ ছুটছেন। ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে অন্যান্য দিনের চেয়ে যাত্রী, গণপরিবহন ও পশুবাহি গাড়ির চাপ বেড়েছে দ্বিগুণ। যানজট না থাকলেও যানবাহন ধীরগতিতে। মঙ্গলবার (০৩জুন) ঢাকা-টাঙ্গাইল চন্দ্রা এলাকায় সড়কের এমনি চিত্র দেখা যায়।
জানা গেছে, উত্তরবঙ্গের ১৭ টি জেলার মানুষ প্রতি বছর ঈদ আসলেই চন্দ্রা এলাকা দিয়েই প্রিয়জনের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে হয় বাড়ি। যার ফলে ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাদের। মঙ্গলবার সকালে ওই মহাসড়কে যানজট না থাকলেও যানবাহন চলছে ধীরগতিতে। এদিকে চন্দ্রা এলাকায় প্রায় শতাধিক কাউন্টার রয়েছে। এসব কাউন্টারে দ্বিগুন ভাড়া গুনতে হচ্ছে যাত্রীদের।
যার ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। তবে যাত্রীদের অভিযোগ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে বিষয়টি জানালেও কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছেন না তারা। ছোট ছোট অনেক কারখানা ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে প্রিয়জনের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে পরিবার পরিজন নিয়ে বাড়ি যাচ্ছেন নানা পেশার মানুষ। এদিকে যানজট নিরসনে মহাসড়কে পুলিশ সদস্যদের তেমন কোনো তৎপরতা চোখে পড়েনি। নাওজোড়( কোনাবাড়ী) হাইওয়ে পুলিশের অফিসার ইনচার্জ সওগা তুল আলম জানান, অতিরিক্ত ভাড়া বেশি নেওয়া অন্যায়। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।