ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মুহাম্মদ মাসুদ রানা, সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট ও আপীল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে সাবেক প্রধান মন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান সহ বিএনপির সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীর মামলা পরিচালনা করেছেন।
বহুবার আন্দোলন সংগ্রামে মামলা হামলার শিকার হয়েছেন।বিগত সময়ে সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতিতে তৎকালীন সমিতির সভাপতি জনাব খন্দকার মাহাবুব হোসেন সময়ে, প্রেসিডেন্ট রুমে শহিদ রাষ্ট্রপ্রতি জিয়াউর রহমান এর ছবি টানানোর হলে আওয়ামী আইনজীবীরা রুমের দরজা ভেঙ্গে প্রবেশ করে জিয়াউর রহমানের ছবি ভাংচুর করে ।
তার প্রতিবাদ করে মাসুদ রানা আহত হয়েছিলেন, যা সকল প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতে প্রচারিত ও প্রকাশিত হয়।বিষয়টি নিয়ে বেগম খালেদা জিয়া মাসুদ রানার সঙ্গে কথা বলেছিলেন। সুপ্রিমকোর্টে আইনজীবীদের নির্বাচনে ভোট ডাকাতির প্রতিবাদে আন্দোলন করলে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের দ্বারা মাসুদ রানা হাতুড়ি পিটুনির শিকার হয়।
মাসুদ রানাকে পাতুরি দিয়ে নির্যাতনের কারণে আওয়ামী লীগকে হাতুরী লীগ বলা হয়। এছাড়াও তিনি অনেক বার হাসিনা বিরোধী আন্দোলন রক্তাক্ত হয়েছেন । মাসুদ রানা পল্টন থানা ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাতা সহসভাপতি । ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদলের আহবায়ক কমিটির সদস্য ।ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ আইন সম্পাদক।
সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী ফোরামের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বর্তমানে আইনজীবী ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সহ প্রচার সম্পাদক ও কেন্দুয়া উপজেলা বিএনপির সদস্য পদে আছন। তিনি বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধ কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক।
আইনজীবী হিসেবে তারেক রহমানের ২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলা মামলা, বেগম খালেদা জিয়ার অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চেরিটেবল ট্রাস্ট মামলা সহ অন্যান্য রাজনৈতিক মামলা পরিচালনা করেছেন ।
এছাড়াও বিএনপির শীর্ষ নেত্রীবৃন্দ সহ সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীর ৩ হাজারেরও বেশি বিএনপির রাজনৈতিক মামলা পরিচালনা করেছেন। বর্তমানে কেন্দুয়া আটপাড়া দুই উপজেলায় বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে গণসংযোগ করছেন ।
তিনি দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছেন। ধানের শীষের মনোনয়ন পেলে জয়লাভ করবেন ইনশাআল্লাহ।
সম্পাদক ও প্রকাশক:- গজনবী বিপ্লব
নেত্রকোণা অফিস:- গজনবী ভিলা, সাতবেরিকান্দা, নেত্রকোণা সদর, নেত্রকোণা