প্রিন্ট এর তারিখঃ অক্টোবর ১৫, ২০২৫, ১২:০১ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ জুন ২২, ২০২৫, ২:৫১ পি.এম
পারমানবিক অস্ত্রের অধিকারী হওয়ার ইঙ্গিত ইরানের।

ছবি সংগৃহীত
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইয়েদ আব্বাস আরাঘচির দেয়া বক্তব্যে এমনই আভাস মেলে। আসা যাক, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঠিক কি বলেছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য এসেছে বিবিসি বাংলায়। সংবাদটিতে বলা হয়েছে,
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইয়েদ আব্বাস আরাঘচি যুক্তরাষ্ট্রের এ হামলাকে ‘গর্হিত’ বলে নিন্দা জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, ইরান তার সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সব বিকল্প সংরক্ষণ করছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স এ তিনি লিখেছেন, আজ সকালের ঘটনাগুলো ভয়াবহ এবং এর পরিণতি চিরস্থায়ী হবে। জাতিসংঘের প্রতিটি সদস্যকে এই অত্যন্ত বিপদজনক, আইনহীন এবং অপরাধমূলক আচরণের জন্য সতর্ক থাকতে হবে।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘ সনদের ‘গুরুতর পারমানবিক অস্ত্রের অধিকারী হওয়ার ইঙ্গিত ইরানের।লঙ্ঘন করেছে বলেও যোগ করেছেন আরাঘচি।
ইরান তার সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সব বিকল্প সংরক্ষণ করছে। এই বক্তব্যটা যেমন বেশ কিছু রাখঢাক আবার খোলামেলাও। প্রশ্ন আসে আমেরিকার হামলার পর সব বিকল্প শব্দ দুইটি নিয়ে।
দুনিয়ার সেরা সমর প্রযুক্তির আমেরিকার সামনে এই সব বিকল্প শব্দ দুইটি ছুড়ে দেয়া। এই মূহূর্তে যুদ্ধে ইরানের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় পারমানবিক অস্ত্র ছাড়া আমেরিকাকে আটকানোর বিকল্প নেই। সেই কথারই প্রতিধ্বনি ভেসে এসেছে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বলা কথায়। পাশাপাশি ইরানে ভূমিকম্পও হয়ে গেছে। হতেই পারে পারমানবিক পরীক্ষাতেই এই ভূমিকম্প। এছাড়াও কাছাকাছি সময়েই ইরানে আমেরিকার বোমা হামলা। সবই ঘটেছে খুবই দ্রুততার সাথে। একটি ঘটনার পিঠে আরেকটি ঘটনা।
পুনশ্চ শক্তির ভারসাম্যেই আসে শান্তি। আর শান্তি ফেরাতে শক্তির ভারসাম্যই দরকার। অন্তত এই মূহূর্তে।
সম্পাদক ও প্রকাশক:- গজনবী বিপ্লব
নেত্রকোণা অফিস:- গজনবী ভিলা, সাতবেরিকান্দা, নেত্রকোণা সদর, নেত্রকোণা